আপনি যদি সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস একাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের ডিপিএস একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন, এর মধ্যে থেকে অন্যতম হলো ৫০০০ টাকার ডিপিএস সোনালী ব্যাংক।
আপনি যদি ৫ হাজার টাকার ডিপিএস সোনালী ব্যাংকে তৈরি করতে চান, তাহলে এই ডিপিএস একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনি কি কি রকমের সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন এবং কিভাবে আপনি একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এখানে তুলে ধরা হবে৷
সোনালী ব্যাংক ডিপিএস একাউন্ট
আপনি যদি সোনালী ব্যাংকে একটি ডিপিএস একাউন্ট তৈরি করেন, তাহলে সোনালী ব্যাংকে একটি ডিপিএস একাউন্ট তৈরি করার পরে আপনি এই একাউন্টে বিভিন্ন পরিমাণে টাকা জমা রাখতে পারবেন।
অর্থাৎ প্রতি মাসের জন্য আপনি বিভিন্ন পরিমাণে টাকা এখনো জমা রাখবেন এবং এই জিপিএস একাউন্টের মেয়াদ রয়েছে, সেই মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে এই অ্যাকাউন্টের যে টাকার পরিমাণ রয়েছে সেই টাকার পরিমাণ আপনার একাউন্টে জমা হবে, এবং তারপরে আপনি জেলে সেটি আপনি তুলতে পারবেন।
৫ হাজার টাকার ডিপিএস সোনালী ব্যাংক
প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা জমা রাখা যায় এরকম সোনালী ব্যাংক এটিপিএস একাউন্ট হিসেবে সোনালী ব্যাংকে বেশ কিছু ডিপিএস অ্যাকাউন্ট তৈরি করা সম্ভব।
প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা জমা রাখা যায় এরকম ডিপিএস একাউন্টের মধ্যে থেকে অন্যতম যে সমস্ত ডিপিএস একাউন্ট রয়েছে সেগুলো হলো:
- বিবাহ সঞ্চয় স্কিম।
- অনিবাসী আমানত স্কিম।
- সোনালী ব্যাংক অবসর স্কিম।
- সোনালী ব্যাংক মিলিয়নয়ার স্কিম।
সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস একাউন্ট হিসেবে আপনি যদি প্রতি মাসে 5000 টাকা জমা রাখতে চান কিংবা এই সমপরিমাণ অথবা এর চেয়ে বেশি টাকা জমা রাখতে চান, তাহলে আপনি উপরে উল্লেখিত চারটি ডিপিএস অ্যাকাউন্টের দিকে নজর দিতে পারেন৷
এই চারটি ডিপিএস অ্যাকাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন পরিমাণে টাকা জমা রাখতে পারবেন এবং একই সাথে আপনি যদি 5000 টাকা জমা রাখতে চান, তাহলে সেই কাজটি সম্পন্ন করতে পারবেন।
এবং আপনি মোটামুটি ৩ বছর থেকে শুরু করে ১৫ বছর মেয়াদী একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। এবং আপনার প্রয়োজন অনুসারে এই অ্যাকাউন্টের মেয়াদ বৃদ্ধি করতে পারবেন কিংবা কমাতে পারবেন।
মোটকথা হলো, সোনালী ব্যাংক একাউন্ট হিসেবে আপনি যদি ৫ হাজার জমা রাখতে চান, তাহলে একাউন্টে 5000 টাকা জমা রাখার জন্য আপনিও লিখিত চারটি ডিপিএস একাউন্টের অনুসন্ধান করবেন এবং এই জিপিএস একাউন্টে যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা রয়েছে সেগুলো বিবেচনায় রাখবেন।
ডিপিএস একাউন্টের যেই সুযোগ সুবিধা রয়েছে সেগুলো সম্পর্কিত তথ্য নিচে থেকে জেনে নিন:
শেষ কথা: যখনই আপনি একটি ডিপিএস একাউন্ট তৈরি করার ইচ্ছা পোষণ করবেন কিংবা একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন তখন সবচেয়ে পরিচিত একটি বিষয় হলো সেই অ্যাকাউন্ট থেকে সুদ নেয়া।
আপনি যদি একজন মুসলিম ধর্মালম্বী হয়ে থাকেন এবং ইসলামিক বিশ্বাসে বিশ্বাস হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার জমানোর অর্থ থেকে সুদ পরিহার করতে হবে। অন্যথায় আপনার হালাল টাকা হারাম হয়ে যাবে।